সীমান্তে বাড়তে থাকা উত্তেজনার মধ্যে ভারতীয় একটি যুদ্ধবিমান শ্রীনগরে জরুরি অবতরণ করতে বাধ্য হয়েছে। সূত্র বলছে, পাকিস্তান তার রাডার এবং সেন্সর সক্রিয়ভাবে ব্যবস্থাপনায় নিয়ে আসায় ভারতীয় বিমান বাহিনী (IAF) আকাশসীমা ঘিরে সংকটে পড়ে। এতে তাদের একটি রাফায়েল যুদ্ধবিমান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দ্রুত ফিরে আসতে বাধ্য হয়।
ভারতের কাশ্মীর সীমান্তবর্তী এলাকা পেহেলগামে একটি ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ হামলা সংঘটনের মাধ্যমে পাকিস্তানকে উসকে দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই ধরনের হামলার উদ্দেশ্য ছিল কৃত্রিম উত্তেজনা তৈরি করে সীমান্তের কাছে সামরিক তৎপরতা বাড়ানো।
তবে পাকিস্তান যথেষ্ট সংযম দেখিয়ে সময়োপযোগী ও কৌশলগত প্রতিরক্ষামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করে। পাকিস্তান বিমান বাহিনী (PAF) ভারতের যে কোনো আগ্রাসী তৎপরতা মোকাবিলায় সক্রিয়ভাবে রাডার এবং নজরদারি ব্যবস্থার মাধ্যমে তাদের অগ্রযাত্রা আটকে দেয়। এতে রাফায়েল যুদ্ধবিমানসহ ভারতীয় বাহিনীর অবস্থান দৃশ্যত দুর্বল হয়ে পড়ে।
পাকিস্তানের এমন প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা এই সংকটময় পরিস্থিতিতে একপাক্ষিক উত্তেজনা রোধে কার্যকর ভূমিকা রেখেছে বলে সামরিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন। সীমান্তে শান্তি বজায় রাখতে পাকিস্তানের পক্ষ থেকে শক্ত বার্তা দেওয়া হয়েছে যে, যেকোনো ধরনের আগ্রাসনের জবাব দেওয়া হবে সমুচিতভাবে।