এ বিষয়ে আলোচনা করতে ট্রাম্প তার অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্টকে কিয়েভে পাঠিয়েছেন, যেখানে তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। ট্রাম্প আশা প্রকাশ করেছেন যে, এই বৈঠকের মাধ্যমে একটি লিখিত চুক্তি সম্পাদিত হবে, যা যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ সুরক্ষিত করবে।
তবে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি লিথিয়াম, টাইটেনিয়ামসহ বিরল খনিজ সম্পদ যুক্তরাষ্ট্রকে দেওয়ার প্রস্তাবে সম্মতি জানালেও উল্লেখ করেছেন যে, বিনিয়োগের আগে এসব খনিজ সমৃদ্ধ অঞ্চল থেকে রুশ সেনাবাহিনীকে সরাতে পশ্চিমা সহায়তা প্রয়োজন।
এদিকে, মার্কিন কর্মকর্তারা ইউরোপীয় মিত্রদের ওপর আরও দায়িত্ব চাপানোর পরিকল্পনা করছেন, যাতে তারা ইউক্রেনের জন্য যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও বেশি করে সমরাস্ত্র কিনে। এতে করে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি আর্থিক ব্যয় কমানো সম্ভব হবে।
ট্রাম্পের এই পদক্ষেপ ইউক্রেন যুদ্ধের প্রতি মার্কিন নীতিতে একটি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন নির্দেশ করে, যা ইউক্রেনের খনিজ সম্পদ ও ইউরোপীয় মিত্রদের ভূমিকা নিয়ে নতুন আলোচনা উত্থাপন করেছে।
এ বিষয়ে আরও জানতে, নিচের ভিডিওটি দেখতে পারেন: