ইউক্রেন সংকট নিয়ে আলোচনার জন্য ইউরোপীয় নেতারা আজ প্যারিসে জরুরি শীর্ষ সম্মেলনে মিলিত হবেন। ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ এই সম্মেলনের আয়োজন করেছেন, যেখানে জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস, পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্ক, ন্যাটো মহাসচিব মার্ক রুটে, ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতারা উপস্থিত থাকবেন।
এই সম্মেলনের প্রেক্ষাপট হল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সাথে ইউক্রেন বিষয়ে আলোচনা শুরু করার ঘোষণা, যা ইউরোপীয় মিত্রদের অবাক করেছে।
সম্মেলনে ইউক্রেনকে কীভাবে সমর্থন করা যায় এবং ইউরোপের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায় তা নিয়ে আলোচনা হবে। এছাড়া, ইউক্রেনকে বিশ্বাসযোগ্য নিরাপত্তা নিশ্চয়তা প্রদানে ইউরোপের প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বৃদ্ধির বিষয়টিও আলোচিত হবে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমারও এই জরুরি বৈঠকে অংশ নেবেন। তিনি যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের মধ্যে ঐক্য বজায় রাখার গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছেন এবং ন্যাটোতে বিভাজন এড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
এই শীর্ষ সম্মেলন ইউরোপের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা এবং ভূ-রাজনৈতিক অবস্থান নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
ইউক্রেন সংকট নিয়ে ইউরোপীয় নেতাদের জরুরি শীর্ষ সম্মেলন
ইউরোপীয় নেতারা ইউক্রেন সংকট নিয়ে জরুরি শীর্ষ সম্মেলন করতে চলেছেন। এই বৈঠকটি বর্তমান ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং ইউক্রেনে রাশিয়ার চলমান আগ্রাসনের প্রতিক্রিয়ায় ইউরোপের নীতিগত অবস্থান সুসংহত করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
সম্মেলনের মূল উদ্দেশ্য
এই জরুরি বৈঠকের মূল উদ্দেশ্য হল ইউক্রেনের জন্য ইউরোপীয় সামরিক ও কূটনৈতিক সমর্থন আরও জোরদার করা। পাশাপাশি, ইউরোপীয় দেশগুলো কীভাবে তাদের নিজস্ব প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বাড়াতে পারে এবং ন্যাটোর সাথে সম্পর্ক দৃঢ় করতে পারে, তা নিয়েও আলোচনা হবে।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ এই শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজন করেছেন, যেখানে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দসহ ন্যাটোর শীর্ষ কর্মকর্তারা অংশ নেবেন। জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমার, ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি, পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্ক, এবং ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লায়েন বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন।
সম্মেলনের প্রেক্ষাপট
এই জরুরি সম্মেলনের পিছনে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ রয়েছে—
- মার্কিন সমর্থনের অনিশ্চয়তা:
- সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে ইউক্রেনের প্রতি তাদের দীর্ঘমেয়াদি প্রতিশ্রুতি নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।
- সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ন্যাটোর প্রতি তার সমর্থন নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন এবং ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা প্রদান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
- ইউরোপীয় নেতারা এই পরিস্থিতিতে নিজেদের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করার পথ খুঁজছেন।
- ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রের পরিস্থিতি:
- রাশিয়া সম্প্রতি পূর্ব