গবেষণায় দেখা যায়, দেশে ৩৮ ধরনের ক্যানসার থাকলেও ফুসফুসের ক্যানসার (১১.৪%), কণ্ঠনালীর ক্যানসার (৮.৫%) এবং পাকস্থলীর ক্যানসার (৫.৭%) মৃত্যুর প্রধান কারণ।
গবেষণায় আরও দেখা গেছে, প্রতি ১ লাখে ১০৬ জনের মধ্যে (পুরুষদের ক্ষেত্রে ১ লাখে ১১৮ জন এবং নারীদের ক্ষেত্রে ১ লাখে ৯৬ জন) ক্যানসারের প্রাদুর্ভাব ছিল।
আজ শনিবার রাজধানীর বিএসএমএমইউর সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে এক অনুষ্ঠানে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়।
গবেষণার প্রধান বৈজ্ঞানিক গবেষক ও বিএসএমএমইউয়ের পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরম্যাটিকস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. খালেকুজ্জামান গবেষণার ফল উপস্থাপন করেন।
গবেষণাটি কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলা এলাকায় পরিচালিত হয়, যেখানে ডেটা সংগ্রহ শুরু হয়েছিল ২০২৩ সালের জুলাইয়ে। গবেষকরা জাতীয় ক্যানসার রেজিস্ট্রি সফটওয়্যার ব্যবহার করে প্রতিটি বাড়িতে গিয়ে সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেন। ২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২৫ সালের ১৪ জানুয়ারি পর্যন্ত একটি ফলো-আপ পরিচালিত হয়, যেখানে ৩ হাজার ৪১১টি পরিবারের ৫৮ হাজার ৫৩৯ জন অংশগ্রহণ করেন।
গবেষণার প্রধান বৈজ্ঞানিক গবেষক ও বিএসএমএমইউয়ের পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরম্যাটিকস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. খালেকুজ্জামান গবেষণার ফল উপস্থাপন করেন।