সাম্প্রতিক ৫.৭ মাত্রার ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষয়ক্ষতির তথ্য চেয়ে জরুরি ভিত্তিতে সচিত্র প্রতিবেদন পাঠাতে নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা ও প্রকৌশল অধিদপ্তর। মাধ্যমিক, উচ্চশিক্ষা এবং কারিগরি ও মাদ্রাসার পাশাপাশি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোরও ক্ষয়ক্ষতির তথ্য আহ্বান করা হয়েছে।
রবিবার (২৩ নভেম্বর) প্রধান প্রকৌশলী (রুটিন দায়িত্ব) মো. তারেক আনোয়ার জাহেদী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।
সময়সীমা: ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষয়ক্ষতির তথ্যসহ সচিত্র প্রতিবেদন জরুরি ভিত্তিতে সোমবারের (২৪ নভেম্বর) মধ্যেই পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
প্রেরণ পদ্ধতি: নির্ধারিত ছক মোতাবেক স্বাক্ষরিত স্ক্যানকপি এবং সফটকপি (Excel-Nikosh Font) ইমেইলে (deskoneeed@yahoo.com) পাঠাতে হবে।
ক্ষতিগ্রস্ততার উৎস: চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ২১ নভেম্বর-২০২৫ তারিখে সংঘটিত ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল ঢাকার কাছাকাছি নরসিংদী জেলায়।
একইভাবে, ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তথ্যও আহ্বান করা হয়েছে।
সময়সীমা: এই তথ্য পাঠানোর শেষ সময় নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ২৭ নভেম্বর।
প্রেরণ পদ্ধতি: নির্ধারিত ছক মোতাবেক হার্ড ও সফট কপি (Nikos ফন্ট এক্সেল শিটে) পরিচালক, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন-এর ইমেইলে (dirplandpe@gmail.com) পাঠানোর জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
প্রয়োজনীয় তথ্য: ছকে জেলা-উপজেলার নাম, ক্ষতিগ্রস্ত কক্ষের সংখ্যা, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ, বিবরণ ইত্যাদি তথ্য প্রধান শিক্ষক ও সংশ্লিষ্টদের দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
বিভিন্ন ইলেকট্রনিক এবং প্রিন্ট মিডিয়ার মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার খবর পাওয়ার পরই অধিদপ্তর দ্রুত এই পদক্ষেপ নিল।

