মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক বক্তব্য ও ভাষা থেকে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে যে, ওয়াশিংটন এই চলমান ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে পুরোপুরি ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে।
ট্রাম্প G7 সম্মেলনে অংশ নিতে কানাডায় ছিলেন, কিন্তু তিনি সফর সংক্ষিপ্ত করে যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে আসেন, এই বলে যে, মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি নিয়ে তাকে জরুরি সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
হোয়াইট হাউসে দিনটি ছিল ব্যস্ততায় ভরা।
- একটি পূর্ণাঙ্গ জাতীয় নিরাপত্তা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় যা এক ঘণ্টা স্থায়ী ছিল।
- এরপর আলাদাভাবে বৈঠক হয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী, মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশেষ দূত এবং সেনাবাহিনীর জয়েন্ট চিফস অফ স্টাফেরসঙ্গে।
- সবশেষে হোয়াইট হাউস ত্যাগ করেন উপ-রাষ্ট্রপতি জেডি ভ্যান্স।
যদিও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ঠিক কী সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন, তা এখনো পরিষ্কার নয়, তবে তার সোশ্যাল মিডিয়ার বার্তাগুলো ইরানের ওপর চাপ বাড়িয়ে দিচ্ছে।ট্রাম্পের সামনে একাধিক বিকল্প পদক্ষেপ রয়েছে, কিন্তু তার মধ্যে কিছু বিষয় প্রজাতন্ত্রী দলের মধ্যেই মতভেদ সৃষ্টি করেছে, বিশেষ করে MAGA (Make America Great Again) গোষ্ঠীর সঙ্গে।MAGA গোষ্ঠীর অনেকেই বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রকে এই সংঘাতে জড়ানো উচিত নয়, এটি আমাদের বিষয় নয়, এবং দেশটির উচিত শুধু “America First” নীতিতে থাকা।