স্টাফ রিপোর্টার, আব্দুস সালাম মোল্লা:
ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলায় মহান বিজয় দিবস ২০২৫ উপলক্ষে জাতীয় পতাকা উত্তোলনে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সহ উপজেলা সামনে বিভিন্ন দোকানে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতও জাতীয় দিবসে অমর্যাদা করার দৃশ্য প্রশাসনকে দেখলে দেখালেও কোন গুরুত্ব নেই।
বিজয় দিবসের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় দিবসে সরকারি-বেসরকারি ভবন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় যথাযথভাবে পতাকা উত্তোলন ও আনুষ্ঠানিকতা চোখে পড়েনি।
মহান বিজয় দিবসে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ সংবাদপত্রের কর্মরত সাংবাদিকদের অবমূল্যায়িত করতে দেখা গেছেএবংসাংবাদিকদের জন্য কোন ব্যাচ দেওয়া হয়নি।এবং বিভিন্ন স্কুলের প্রধান শিক্ষকদের ব্যাচ দেওয়া হয়নি।উপজেলা নির্বাহী অফিসারের পতাকা উত্তোলন পর বেলুন ওড়ানোর এবংউপজেলা বাসির জন্য বক্তৃতায়, কুচকাওয়াজ পরিদর্শন, সালাম গ্রহণ এলোমেলো দেখা গেছে। জমকালো আয়োজনে সংস্কৃতি অনুষ্ঠানের চাঁদা আদায়ের ব্যাপারে কয়েকজন ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান,এবার ১৬ই ডিসেম্বর চাঁদা থেকে কেউই রেহায় নেই । চাঁদার টাকার দায়ের স্বচ্ছতা ও দাবি করেছে সুশীল সামাজ।
সরকার ব্যায়ী সংকোচন নীতিমালা চললেও নব্য যোগদানকারী উপজেলার নির্বাহী অফিসার জালাল উদ্দীন সেদিকে গুরুত্ব দিচ্ছে না।
মুক্তিযোদ্ধা সংসদে কার্যালয় অর্ধনিম্নতি পতাকা উত্তোলন উপজেলা প্রশাসনের নাগের ঢগায় উপজেলা পরিষদ গেট সফলগ্নও বাজারে হাটবাজারের বিভিন্ন দোকানে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত দেখা গেছে ।
স্থানীয় সচেতন নাগরিকরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, মহান বিজয় দিবস আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে গৌরবময় দিন। এই দিনে এমন অবহেলা জাতির ইতিহাস ও শহীদদের আত্মত্যাগের প্রতি অসম্মান। তারা ভবিষ্যতে বিজয় দিবসসহ অন্যান্য জাতীয় দিবস যথাযথ মর্যাদায় পালনের জন্য প্রশাসনের প্রতি জোর দাবি জানান।
সাংবাদিকদের অবমুল্যয়ন না করার জন্য প্রগ্রামের দুদিন আগে নবাগত উপজেলা নির্বাহী অফিসার জালাল উদ্দীন কে তার কাযা’লয়ে দাবী করেন। বিজয় দিবসে সাংবাদিকদের ব্যাচ না দিয়েওনিম্নমানের স্থানে বসার ব্যবস্থা করে অবমূল্যায়িত করা হল এমন প্র কোন সদওর দিতে পারেনি নবাগত উপজেলা নির্বাহী অফিসার জালাল উদ্দীন।
এ ব্যাপারে উপজেলা সহকারী কমিশনার যায়েদ হোসেন জানান মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কার্যালয় সহ যে সব প্রতিস্তানে জাতীয় পতাকা অর্ধনিমিত রেখেেছে তাদের বিরুদে ব্যবস্তা নেওয়া হবে বলে জানান।
এদিকে সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা, মহান বিজয় দিবসের মতো গুরুত্বপূর্ণ দিনে চরভদ্রাসনে যেন ভবিষ্যতে যথাযথ মর্যাদা, উৎসাহ ও দেশপ্রেমের আবহে সব কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়।

