Maruf Sarkar, reporter:
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ ও সেক্রেটারি মাওলানা মুহাম্মাদ আরিফুল ইসলাম ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ উপলক্ষে গণমাধ্যমে প্রেরিত এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেন, দেশকে নিরাপত্তাহীন করার জন্য প্রতিবেশী রাষ্ট্রের প্রেসক্রিপশনে বিডিআর হত্যাকান্ড ঘটানো হয়।
বিগত স্বৈরাচার সরকার দেশের জন্য নিবেদিত প্রাণ চৌকস সেনা অফিসারদের পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে বিডিআর বিদ্রোহের নাম দিয়েছে। এতগুলো বছর পার হলেও দেশের জনগণ পিলখানা হত্যাকান্ডের নেপথ্য কারণ জানে না। তাই দৃশ্যমান কোন বিচারিক কার্যক্রমও দেখেনি। কিন্তু ৫ আগষ্টের পরিবর্তনের পর আসল দোষীদের বিচারের সুযোগ থাকলেও বর্তমান দায়িত্বশীলরা কার্যকরী কোন পদক্ষেপ জাতিকে দেখাতে পারেনি। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিকট জনআকাঙ্খা হচ্ছে দ্রুত সময়ের মধ্যে পিলখানা হত্যাকান্ডে জড়িতদের সঠিক বিচার করুন। পাশাপাশি দেশের বর্তমানে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির যে অবনতি তা নিরসন করুন। অনতিবিলম্বে সুনির্দিষ্ট কর্মসূচির মাধ্যমে এর দীর্ঘমেয়াদী সমাধান করুন।
নেতৃদ্বয় আরো বলেন, আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটিয়ে সরকার ও জনজীবনকে বিপর্যস্ত করার জন্য একটি বিশেষ মহল গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। চলমান যৌথ অভিযানে তাদেরকে গ্রেফতার করতে ব্যর্থ হলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বেকায়দায় পরবে।