এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ৬৯৯ জন। ২১টি পদের মধ্যে ২টি পদে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই প্রার্থীরা নির্বাচিত হয়েছেন, তবে বাকি ১৯টি পদে চলছে জমজমাট প্রতিদ্বন্দ্বিতা।
নির্বাচন কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খ্যাতিমান অভিনেতা খায়রুল আলম সবুজ। তার সঙ্গে কমিশনার হিসেবে থাকবেন অভিনেতা নরেশ ভূঁইয়া ও ফারুক আহমেদ। আপিল বোর্ডের দায়িত্বে রয়েছেন তিন বর্ষীয়ান নাট্যব্যক্তিত্ব—মামুনুর রশীদ, আবুল হায়াত এবং দিলারা জামান।
সভাপতি পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন জনপ্রিয় অভিনেতা আজাদ আবুল কালাম ও আব্দুল্লাহ রানা। সহ-সভাপতির ছয়টি পদের জন্য লড়ছেন আশরাফ টুলু, মো. ইকবাল বাবু, এস এম আশরাফুল আলম, এহসানুর রহমান, আজিজুল হাকিম এবং শামস সুমন।
সাধারণ সম্পাদক পদের দৌড়ে রয়েছেন অভিনেতা শাহেদ শরীফ খান এবং রাশেদ মামুন অপু। যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন পাভেল ইসলাম, সুজাত শিমুল, শফিউল আলম বাবু, কবির টুটুল ও রাজিব সালেহীন।
সাংগঠনিক সম্পাদক পদের জন্য মুখোমুখি হচ্ছেন মাসুদ রানা মিঠু এবং হিমে হাফিজ। অর্থ সম্পাদক হিসেবে নূর এ আলম নয়ন এবং দপ্তর সম্পাদক হিসেবে তানভীর মাসুদ কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই নির্বাচিত হয়েছেন।
অনুষ্ঠান সম্পাদক পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন এম এ সালাম সুমন, সান্ত্বনা সাদিকা ও শাহরিয়ার ফেরদৌস সজীব। আইন ও কল্যাণ সম্পাদক পদে লড়ছেন সুবর্ণা মজুমদার ও সুচন্দা সিকদার।

প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বী মুকুল সিরাজ ও প্রিন্স রনি। তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে লড়ছেন আর এ রাহুল, নিলাভ আমান ও মাহাদি হাসান পিয়াল।
কার্যনির্বাহী পরিষদের সাতটি সদস্য পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১১ জন প্রার্থী।
উল্লেখযোগ্যভাবে, বর্তমান কমিটির সভাপতি আহসান হাবিব নাসিম এবং সাধারণ সম্পাদক রওনক হাসান—দুজনেই এবার নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন, ফলে নেতৃত্বে নতুন মুখ দেখার অপেক্ষায় রয়েছে সংগঠনের সদস্যরা।
এই নির্বাচন ঘিরে সদস্যদের মধ্যে তৈরি হয়েছে ব্যাপক আগ্রহ ও প্রত্যাশা—কে আসছেন নেতৃত্বে, আর কারা পাবেন পরবর্তী মেয়াদে শিল্পী সমাজের হাল ধরার দায়িত্ব, সেটিই এখন সবার নজরকাড়া প্রশ্ন।
যদি তুমি চাও, এই লেখার জন্যও একটি আকর্ষণীয় শিরোনাম সাজিয়ে দিতে পারি!