অভিনেত্রী তানজিন তিশার সহকারী মো. সাগরের মরদেহ ৭ মাস পর উত্তোলন করা হয়েছে। এই ঘটনাটি রহস্য আরও ঘনীভূত করেছে এবং প্রশ্ন উঠেছে, কেন এত দেরিতে মরদেহ উত্তোলন করা হলো।
শ্রীনগর উপজেলার বালাসুর এলাকার আইউব খলিফার ছেলে আলামিন গত ১৯ জুলাই ঢাকার উত্তরায় এক আন্দোলনে অংশ নেওয়ার সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গুলিতে প্রাণ হারান। তাকে উত্তরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এই ঘটনায় আলামিনের পরিবার গভীর শোকে নিমজ্জিত হয়েছে।
Incident details
আলামিন উত্তরায় এক আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন। আন্দোলনের সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এই সংঘর্ষের সময় আলামিন গুলিবিদ্ধ হন এবং ঘটনাস্থলেই গুরুতর আহত অবস্থায় পড়ে থাকেন। তাকে দ্রুত উত্তরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আলামিনের বাবা আইউব খলিফা একজন দিনমজুর। তিনি তার ছেলের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, “আমার ছেলে আলামিন পরিবারের একমাত্র আশা ছিল। তার মৃত্যু আমাদের পরিবারকে ভেঙে দিয়েছে। আমরা ন্যায়বিচার চাই।”
আলামিনের পরিবার ন্যায়বিচার চাইছে। তারা আশা করে যে, তদন্তে সত্যতা উদ্ঘাটিত হবে এবং দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এবং পুলিশের সহায়তায় মো. সাগরের মরদেহ উত্তোলন করা হয়েছে। মরদেহটি একটি নির্জন এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ এখন মৃত্যুর কারণ এবং ঘটনার পিছনের রহস্য উদ্ঘাটনে তদন্ত চালাচ্ছে।মো. সাগরের পরিবার এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। তারা দাবি করেছেন যে, সাগরের মৃত্যু নিয়ে অনেক প্রশ্ন রয়েছে এবং তারা ন্যায়বিচার চান।
পুলিশ এখন মো. সাগরের মৃত্যুর কারণ এবং এই ঘটনায় জড়িত থাকতে পারে এমন ব্যক্তিদের সন্ধান করছে। তদন্তে প্রাথমিকভাবে কিছু সূত্র পাওয়া গেছে, কিন্তু এখনও কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায়নি।
অভিনেত্রী তানজিন তিশার বক্তব্য

তানজিন তিশা এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, “সাগর আমার বিশ্বস্ত সহকারী ছিলেন। তার মৃত্যু আমাকে মর্মাহত করেছে। আমি আশা করি, পুলিশ এই ঘটনার সত্যতা উদ্ঘাটন করবে এবং দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করবে।”
এই ঘটনাটি সামাজিক মাধ্যম এবং গণমাধ্যমে ব্যাপক আলোচিত হচ্ছে। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, কেন এত দেরিতে মরদেহ

উত্তোলন করা হলো এবং এই ঘটনায় জড়িত থাকতে পারে এমন ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে কিনা।পুলিশের তদন্ত এখনও চলছে। আশা করা হচ্ছে, শীঘ্রই এই ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটিত হবে এবং দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
#তানজিন_তিশা #সহকারীর_মৃত্যু #মরদেহ_উত্তোলন #রহস্য #তদন্ত