Live

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনের সঙ্গে বাণিজ্য উত্তেজনা কমানোর লক্ষ্যে আমেরিকায় আমদানি করা সব ধরনের চীনা পণ্যের ওপর ১৪৫ শতাংশ শুল্ক থেকে কমিয়ে ৮০ শতাংশ…

Read More

পাকিস্তানের আন্তঃবাহিনী পরিদফতরের (ডিজিএফআই) মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরীফ চৌধুরী একটি গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন, যা ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক এবং দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা পরিসরে উত্তেজনার সৃষ্টি করেছে। তিনি শুক্রবার রাতে ভারতের ছোড়া ছয়টি ব্যালিস্টিক মিসাইলের বিষয়ে কথা বলেছেন, যেগুলো ভারতের পাঞ্জাব অঞ্চলে পড়েছে। তার দাবি, ভারত ইচ্ছাকৃতভাবে এই মিসাইলগুলো পাঞ্জাবের সংখ্যালঘু শিখ সম্প্রদায়ের ওপর ছুড়েছে। লেফটেন্যান্ট জেনারেল চৌধুরী তার বিবৃতিতে আরও বলেন যে, মিসাইলগুলো এমনভাবে ছোড়া হয়েছে, যাতে শিখ সম্প্রদায়ের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। যদিও পাকিস্তানের এই অভিযোগ ভারতের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি, তবে এটি দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে তীব্র রাজনৈতিক আলোচনা ও উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। এমন একটি গুরুতর অভিযোগ, যেখানে ভারতকে মিসাইল আক্রমণের জন্য দায়ী করা হচ্ছে এবং ওই আক্রমণ একটি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর সুনির্দিষ্টভাবে করা হয়েছে, তা আন্তর্জাতিক মহলে ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়েছে। বিশেষত, ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক অত্যন্ত জটিল এবং বিরোধপূর্ণ, যেখানে একাধিক সীমান্ত সংঘাত এবং উত্তেজনা রয়েছে। এর ফলে, এই ধরনের ঘটনাগুলি দেশ দুটি এবং তাদের সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনেক প্রশ্ন তুলে দেয়। বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলি, বিশেষত দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলো এবং জাতিসংঘ এই অভিযোগের ওপর নজর রাখছে। ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের ওপর এই ধরনের উত্তেজনার প্রভাব শুধু দুটি দেশের জন্যই নয়, বরং গোটা অঞ্চলের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। যদিও পাকিস্তান এই অভিযোগ করেছে, কিন্তু ভারতের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া আসেনি। এই পরিস্থিতি, যেখানে ভারত কোনও প্রতিক্রিয়া জানায়নি, সেটি এই অভিযোগের সত্যতা নিয়ে আরও প্রশ্ন সৃষ্টি করেছে। সম্ভবত, আন্তর্জাতিক চাপের মধ্যে ভারত যদি এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য দেয়, তবে সেটি সম্পর্কের উত্তেজনা আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। এছাড়া, আন্তর্জাতিক মহলে এই ধরনের ঘটনার ওপর গভীর মনোযোগ দেওয়া হচ্ছে। বিশেষত, মিসাইলের আক্রমণ এবং তার পরিণতির বিষয়টি সন্ত্রাসবাদ এবং অঞ্চলের নিরাপত্তা পরিস্থিতির ওপরও প্রভাব ফেলতে পারে। অনেক দেশই এই ঘটনায় পাকিস্তানের উদ্বেগের প্রতি সমর্থন জানাতে পারে, তবে এটি আবার কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে উত্থাপন করা হয়েছে কিনা, তা নিশ্চিত করার জন্য যুক্তিসংগত তদন্ত প্রয়োজন। ভারত এবং পাকিস্তান, দুটি পারমাণবিক শক্তিধর দেশ হওয়ায়, তাদের যেকোনো সামরিক উত্তেজনা বা সীমান্ত সংঘাতের পরিণতি কেবল তাদের জন্যই বিপজ্জনক নয়, বরং গোটা বিশ্বের জন্য গুরুতর পরিণতি ডেকে আনতে পারে। দক্ষিণ এশিয়ার এই দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে চলমান সামরিক উত্তেজনা এবং রাজনৈতিক লড়াইয়ের মধ্যে এমন অভিযোগ আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আগত দেশগুলোর জন্য শঙ্কার কারণ হতে পারে। এই পরিস্থিতি কেবল ভারত-পাকিস্তান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের জন্যই নয়, বরং দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের জন্যও একটি বড় সংকেত হতে পারে। দুই দেশের মধ্যে ১৯৪৭ সালের পর থেকে বিরাজমান সংকট এবং সংঘাত এখনও বিদ্যমান। তবে, পরবর্তী সময়ে যদি ভারত কোনো ধরনের প্রতিক্রিয়া জানায়, তবে সেটি আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি এবং উভয় দেশের সম্পর্কের ওপর বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে।

এস এম হাবিবুল হাসান, সাতক্ষীরা: ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান উত্তেজনাকর পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম…

সিনিয়র প্রতিবেদক: আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিকে কেন্দ্র করে দেশের রাজনীতিতে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। সম্প্রতি বিভিন্ন…

Latest Posts
Advertisement
Demo

Publisher: Anwar Murad
Editor: Mo Rashidul Islam (Rashed Manik)

Office- House-164/1, Road-3, Muhammadia Housing Limited, Muhammadpur, Dhaka.Mobile-01915-098961 Email: bangla.fm2020@gmail.com

© 2025 BanglaFM. All Rights