স্টাফ রিপোর্টার ; আব্দুস সালাম মোল্লা।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ ফজলুল হক এর ব্যাপক অনিয়ম গাফিলতির কারনে শিক্ষক সহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা ব্যবস্হা ক্ষতি হওয়া সহ শিক্ষা অফিস করছেন নিজের বাসস্থান।
উপজেলায় যোগদান করার পর থেকে অফিসে শুয়ে বসে সময় পার করছেন।খাট পালং বসিয়ে পর্দা টাঙ্গিয়ে
অফিস কে নিজের বাসস্থান করে রাত্রি যাপন করছেন।অধিকাংশ বিদ্যালয়ে আজও পা’ পড়েনি তার এমন অভিযোগ প্রতিষ্ঠান প্রধানদের।শিক্ষা ব্যবস্হার উন্নতির বালাই নেই তার জলযান্ত প্রমাণ এসএসসি ও দাখিল পরিক্ষায় শিক্ষার্থীদের পাশের হার।অফিসে বসেই সময় কাটিয়ে চাকরিতে নিয়েছে সরকারি সকল সুবিধা। স্কুল গুলো তদারকি যথাযথ না নেওয়ায় শিক্ষা ক্ষেত্রে বাজিয়েছেন গোলে গোল্লা। নিজের ইচ্ছা নিজের খামখেয়ালি পনায় চলেন তিনি। মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ ফজলুল হক নিজের ওয়েবসাইট বন্ধ রাখায় শিক্ষকরা তাদের কোন আবেদন করতে পারছেনা এমনকি শিক্ষকদের কোন কাজে সফল হচ্ছেনা।মাধ্যমিক কর্মকর্তার ওয়েবসাইট বন্ধ রাখায় শিক্ষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আবেদনের নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শিক্ষকরা আবেদন করতে পারছেনা। এমন অভিযোগ করেন আইনপুর দাখিল মাদ্রাসার ভাইস প্রিন্সিপাল মোঃ আবুল হাসান। তিনি বলেন আমার বেতন স্কেল বাড়ানোর জন্য একাধিকবার আবেদন করি কিন্তু শিক্ষা অফিসার এর ওয়েবসাইট বন্ধ রাখায় আবেদন সফল হচ্ছে না।যে কারনে বেতন না বাড়ায় চাকরিতে সুবিধা বঞ্চিত হচ্ছি।এছাড়া অনেক শিক্ষক এই হয়রানি সহ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সে বলে তার পাসওয়ার্ড ভুলে গেছে। সকল উপজেলা মাধ্যমিক কর্মকর্তার ওয়েবসাইট খোলা থাকলেও নগরকান্দা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার ওয়েবসাইট বন্ধ।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ ফজলুল হক বলেন, ওয়েবসাইটে কাজ হচ্ছে না শিক্ষককে প্রোগ্রামার কে ফোন দিতে বলেন। অফিস কে বাসস্থান করার বিষয় জানতে চাইলে তিনি কোন উত্তর না দিয়ে অন্যত্র সরে পড়েন।
এবিষয় নগরকান্দা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ কাফী বিন কবির বলেন বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে।