অপারেশন ডেভিল হান্ট: সন্ত্রাস দমনে বাংলাদেশের নতুন অভিযান
ঢাকা, ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫: বাংলাদেশ সরকার “অপারেশন ডেভিল হান্ট” নামে একটি বিশেষ অভিযান শুরু করেছে, যার মূল লক্ষ্য দেশব্যাপী সন্ত্রাসবাদ নির্মূল, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি এবং অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা।
সরকারি সূত্র অনুযায়ী, সাম্প্রতিক সময়ে গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সহিংস কার্যক্রম বৃদ্ধি পাওয়ায় এই অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিশেষ বাহিনী, র্যাব, পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সমন্বয়ে পরিচালিত এই অভিযানে ইতোমধ্যেই অসংখ্য সন্দেহভাজন সন্ত্রাসী ও অপরাধী গ্রেপ্তার হয়েছে বলে জানা গেছে।
সরকার এই অভিযানকে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে ঘোষণা করেছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সরকার সব ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
🔹 অভিযানের প্রধান লক্ষ্য
✅ সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে নির্মূল করা
✅ সংঘবদ্ধ অপরাধীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের আওতায় আনা
✅ গোপন সন্ত্রাসী আস্তানাগুলো চিহ্নিত ও ধ্বংস করা
✅ জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা
🔹 অভিযান কোথায় পরিচালিত হচ্ছে?
প্রাথমিকভাবে গাজীপুর, ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট ও খুলনায় ব্যাপক অভিযান চালানো হয়েছে। বিশেষ বাহিনী আধুনিক প্রযুক্তি ও ড্রোন ব্যবহার করে গোপন আস্তানা চিহ্নিত করছে এবং অপরাধীদের ধরতে রাতভর অভিযান পরিচালনা করছে।
🔹 এখন পর্যন্ত কী জানা গেছে?
🔸 গত ২৪ ঘণ্টায় ৪০ জন সন্দেহভাজন সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার
🔸 একাধিক অস্ত্র ও বিস্ফোরক উদ্ধার
🔸 অপরাধীদের গোপন যোগাযোগ নেটওয়ার্ক চিহ্নিত
🔸 জনগণকে সতর্ক থাকতে ও সন্দেহভাজন ব্যক্তি দেখলে প্রশাসনকে জানানোর আহ্বান
বিশেষজ্ঞদের মতে, “অপারেশন ডেভিল হান্ট” দেশের সামগ্রিক নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করবে এবং জনগণের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনবে। সরকার এই অভিযান সফল করতে সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগের ঘোষণা দিয়েছে।
📌 অভিযানের সর্বশেষ আপডেট জানতে আমাদের সাথে থাকুন। আপনার মতামত দিন – এই ধরনের অভিযান বাংলাদেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় কী পরিবর্তন আনবে?
