কিবরিয়া চৌধুরী, হবিগঞ্জ প্রতিনিধি :
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে একটি বড় ধরনের সংঘাতে অবসান করেছেন নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রুহুল আমীন ও নবীগঞ্জ থানাভারপ্রপ্ত কর্মকর্তা শেখ মোঃ কামরুজ্জামান। গতকাল সোমবার বিকালে নবীগঞ্জে জোর করে বিজনা নদী দখল ও লীজের প্রতিবাদে ৭ গ্রামের সভা ও উত্তেজনা নিয়ে সমঝোতা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বিষয়টি সমঝোতা সমাধান হওয়ার কারনে এলাকাবাসীর মধ্যে স্বস্থি ফিরে এসেছে। সবাই ইউএনও ও ওসিকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
জানাযায়, বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশাসনের দৃস্টি গোচর হয়। রাতেই চেয়ারম্যান সমিতির সাধারন সম্পাদক সৈয়দ খালেদুর রহমানের মাধ্যমে তথ্য নিয়ে উভয় পক্ষ কে নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্য্যালয়ে বসার ব্যবস্থা করেন। সোমবার বিকালে পানিউমদা ইউনিয়ন এর বিজনা নদীকে কেন্দ্র করে তৈরি হওয়া সৃষ্ট জটিলতা নিরসনের বসা হয়। সভায় বিস্তারিত আলোচনা শেষে সভায় সিন্ধান্ত হয় , দখলদারদের দখল অবমুক্ত করে, লীজ বাতিল করার জন্য বলা হয়। এবং মঙ্গলবার সকালে নদী থেকে দখলদাররা বাঁশ ও কাটা তুলে পানি চলাচল সচল করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এবিষয়ে বর্তমান মেম্বার বাজিত উল্লাহ বলেন, আমি আগামীকাল দখল মুক্ত করে দেওয়ার জন্য ইউএনও মহোদয় বলেছেন। আমি সেই সিন্ধান্ত মেনে নিয়েছি।
পানিউমদা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি গোলাম নবী তালুকদার বলেন, উভয় পক্ষের সমঝোতার জন্য বড় ধরনেন সংঘাত থেকে রক্ষা পেয়েছে এলাকাবাসী। স্বস্থি ফিরে এসেছে এলাকায়।
নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রুহুল আমীন বিষয়টি শেষ করে প্রশাসনের মিডিয়া সেল মাধ্যমে শোকরিয়া প্রকাশ করেন। তিনি মোবাইলে জানান, আমি ফেসবুকের মাধ্যমে প্রথমে বিষয়টি অবগত হই। আমি তাৎক্ষনিক ব্যবস্থা গ্রহন করি, এরকম জনসচেতন পোষ্ট সমাজের অনেক উপকারে আসে। আমরা ঘটনাটি জেনে ব্যবস্থা নিয়েছি।