এ বাজারে কেজি প্রতি মিনিকেট চাল ৭২ টাকা, কাজললতা ৬৪ টাকা, আঠাশ চাল ৫৮ টাকা, স্বর্ণা চাল ৫২ টাকা ও বাসমতি চাল বিক্রি হচ্ছে ৮৮ টাকা দরে।
চাল ব্যবসায়ীরা বলছে, বোরো মৌসুমের নতুন ধান উঠতে শুরু করায় বাজারে এরই মধ্যে আসতে শুরু করেছে। যার প্রভাবে চালের দাম কমতে শুরু করেছে। মানভেদে প্রতি কেজিতে অন্তত ১০ থেকে ১২ টাকা কমেছে দাম।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, এরইমধ্যে জেলার ৯০ ভাগ জমির ধানকাটা শেষ হয়েছে। কোনও ধরনের বিপত্তি ছাড়াই ধান ঘরে তুলছে কৃষকরা। সামনে নতুন ধানের সরবরাহ বাড়লে চালের দাম আরও কমবে।
চাল ক্রেতা বিল্পব আহমেদ বলেন,ভরা মৌসুমে চালের দাম ১০ থেকে ১২ টাকা কমেছে।তবে এটি আরও কমা উচিত ছিল।তাহলে আমরা সাধারণ মানুষ খেয়ে পড়ে বাচতে পারবো।
পাপিয়া খাতুন নামে আরও একজন বলেন,নিয়মতি বাজার মনিটরিং দরকার।এতে চালের দাম কম থাকবে।কোন ব্যবসায়ী যেন সিন্ডিকেট করে দাম বাড়াতে না পারে।তাহলে চালের দাম আরও কমবে।
কুষ্টিয়ার সিনিয়র কৃষি বিপণন কর্মকর্তা সুজাত হোসেন খান বলেন, আমরা নিয়মিত বাজার মনিটরিং করছি।এতে সুফল পাচ্ছে ক্রেতারা।আমাদের বাজার মনিটরিং এর কাজটি অব্যাহত থাকবেন।