স্কটল্যান্ডের এবারডিনশায়ারে অবস্থিত ট্রাম্প ইন্টারন্যাশনাল গলফ লিঙ্কস রিসর্টে ভাঙচুরের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। প্যালেস্টাইনপন্থী একদল কর্মী এই ঘটনার দায় স্বীকার করেছেন। রিসর্টের বিভিন্ন স্থানে তারা “গাজা বিক্রি হবে না” (“Gaza will not be sold”) লেখেন। এই ঘটনায় রিসর্টের জানালা ভাঙা এবং দেওয়ালে স্প্রে করে বার্তা লেখার অভিযোগ উঠেছে।
এই ঘটনাকে প্যালেস্টাইন-ইসরায়েল সংঘাতের প্রতি সমর্থন জানানোর একটি প্রতীকী পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে। প্যালেস্টাইনপন্থী গোষ্ঠীটি দাবি করেছে, তারা মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য নীতির প্রতিবাদে এই কর্মসূচি পালন করেছেন। ট্রাম্প ইসরায়েলের প্রতি তার সমর্থন এবং গাজা সংক্রান্ত নীতির জন্য সমালোচিত হয়েছেন।
স্থানীয় পুলিশ ঘটনাটি তদন্ত করছে এবং ভাঙচুরের সাথে জড়িত সন্দেহভাজনদের খুঁজছে। রিসর্ট কর্তৃপক্ষ এই ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে এবং ক্ষতিগ্রস্ত অংশ মেরামতের কাজ শুরু করেছে।
এই ঘটনা আন্তর্জাতিক রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ততার কারণে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। প্যালেস্টাইনপন্থী গোষ্ঠীটি তাদের বার্তায় ট্রাম্পের নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছে এবং গাজা অঞ্চলের মানুষের প্রতি তাদের সংহতি প্রকাশ করেছে।
এই ঘটনায় নিরাপত্তা প্রশ্নে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে এবং রিসর্টে অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
স্কটল্যান্ডের এবারডিনশায়ারে অবস্থিত ট্রাম্প ইন্টারন্যাশনাল গলফ লিঙ্কস রিসর্টে ভাঙচুরের ঘটনায় এখনও আলোচনা চলছে। এই ঘটনার দায় স্বীকার করেছে প্যালেস্টাইনপন্থী গোষ্ঠী ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’। তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্টে এই ঘটনার পেছনে তাদের উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করেছে। গোষ্ঠীটি তাদের পোস্টে লেখে, “আমেরিকার প্রশাসন যখন ইজরায়েলকে অস্ত্র দিচ্ছে এবং গাজাকে নির্মূল করার পরিকল্পনা করছে, তখন সেখানকার মানুষ চুপচাপ বসে থাকবে না।”
এই ঘটনাকে তারা মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য নীতির বিরুদ্ধে একটি প্রতিবাদ হিসেবে দেখছে। গোষ্ঠীটি ট্রাম্পের ‘গাজা অধিগ্রহণ’ সংক্রান্ত মন্তব্যেরও তীব্র সমালোচনা করেছে। তাদের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “গাজার প্রতি ট্রাম্পের মনোভাব আমরা প্রত্যাখ্যান করি। তিনি যেন গাজাকে নিজের সম্পত্তি মনে না করেন।”
এই ঘটনায় রিসর্টের জানালা ভাঙা এবং দেওয়ালে স্প্রে করে বার্তা লেখা হয়েছে। প্যালেস্টাইন অ্যাকশন গোষ্ঠী তাদের কর্মসূচিকে গাজা অঞ্চলের মানুষের প্রতি সংহতি প্রকাশের একটি পদক্ষেপ হিসেবে বর্ণনা করেছে। তারা দাবি করেছে, ট্রাম্পের নীতির বিরুদ্ধে তাদের এই প্রতিবাদ অব্যাহত থাকবে।
স্থানীয় পুলিশ এই ঘটনায় তদন্ত চালাচ্ছে এবং ভাঙচুরের সাথে জড়িত সন্দেহভাজনদের খুঁজছে। রিসর্ট কর্তৃপক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত অংশ মেরামতের কাজ শুরু করেছে এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে।
এই ঘটনা আন্তর্জাতিক রাজনীতির প্রেক্ষাপটে একটি বড় আলোচনার সৃষ্টি করেছে। প্যালেস্টাইন অ্যাকশন গোষ্ঠীর এই পদক্ষেপ প্যালেস্টাইন-ইসরায়েল সংঘাত এবং মার্কিন নীতির সমালোচনার দিকে নতুন করে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।