ঘটনাস্থল যাত্রাবাড়ী মামলার বাদী হচ্ছে ঢাকা মোহাম্মদপুরের
এসব ষড়যন্ত্র বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণ খুব ভালো ভাবে বুঝে। এই মিথ্যা হয়রানি করার উদ্দেশ্য প্রনোদিত মামলা যে টেকশই হবে না সেটাও বাংলাদেশের আপামর জনগণ জানে। শুধু শুধু হয়রানি ও চাপে রাখার জন্যই যে এই মামলাটা করা হয়েছে সেটাও আমরা বুঝি, বলেছেন লালমনিরহাট জেলার জাতীয় ছাএ সমাজের সভাপতি মো: আনিসুর ইসলাম ।
হয়রানি মূলক এই মিথ্যা মামলায় যে বা যারা জড়িত তাদের মুখোশ জাতির সামনে উন্মোচন হবে ইনশাআল্লাহ। যে মানুষটি কোটা সংস্কার আন্দোলনের শুরু থেকেই সমর্থন দিয়ে গেছেন, বৈষম্যের বিরুদ্ধে সংসদ থেকে শুরু করে সব জায়গায় অসংখ্যবার প্রতিবাদি কথা বলে গেছেন অবলীলায়।
যে লোকটি অত্যন্ত কঠিন ও কঠোর ভাবে দেশের পতিত স্বৈরাচার সরকারের প্রতিটি অন্যায় অযৌক্তিক পদক্ষেপের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন তাঁর বিরুদ্ধে মামলা। তাও আবার হত্যা মামলা হাস্যকর; বাংলাদেশের ছাত্র জনতা খুব ভালো ভাবেই জানে গণভবনে শেখ হাসিনার নির্দেশ ছাড়া এক একটি অমানবিক হত্যাকান্ড গুলো সংগঠিত হয়নি। তারপরেও ষড়য়ন্ত্রকারীরাও তাদের ছাড়েনি জাতীয় পার্টির মাননীয় চেয়ারম্যান, গোলাম মাহামুদ কাদের ও তাঁর সহধর্মিণী জাতীয় পার্টি প্রেসিডিয়াম সদস্য ও লালমনিরহাট জেলা জাতীয় পার্টির সম্মানিত সভাপতি শরীফা কাদের , এর বিরুদ্ধে উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে মিথ্যা মামলা করা হয়েছে। এসব হাস্যকর সাজানো মিথ্যা মামলা করে ২০২৪ এর এই ছাত্র- জনতার গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের রক্তের সাথে মশকরা করা হচ্ছে নাতো ?
কে বা কারা এ ধরনের মামলা করছে , কি উদ্দেশ্যে করছে তা যদি খতিয়ে না দেখা হয় বা খুঁজে বের করা না হয় তাহলে আমি স্পষ্টভাবে বলছি জুলাই বিপ্লব বা বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে এতো ছাত্রদের শহীদ হওয়া আত্মত্যাগ বৃথা যাবে এবং অন্তর্বর্তীকালীন এ সরকার দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ হবে বলে মনে করছি বলেন আনিসুর ইসলাম।
তিনি আরো বলেন যারা এরকম মিথ্যা মামলা করছেন তাদেরকে স্পষ্ট বাক্যে বলছি আপনারা যে মিথ্যা নিয়ে নাড়াচাড়া করতিছেন মাল্টিপ্লান করতিছেন, প্লানের কিন্তু এখানেই শেষ নয়, আরো অনেক প্লান আছে থাকবে।