শিরোনাম
মানসিক চাপ হলেই কেন মুখে ব্রণ বাড়ে, সমাধান কী?   » «    যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে চন্দ্রপাড়া দরবার শরীফের ওরছ অনুষ্ঠিত   » «    সিলেটের কোয়ারি থেকে বালু-পাথর তোলার অনুমতি নিয়ে শুরু হয়েছে চক্রান্ত   » «    শব্দদুষনে অতিষ্ঠ সিলেটবাসী, বাড়ছে নানা রোগ   » «    ইনফ্লুয়েন্সার তনির স্বামী আর নেই   » «   

লক্ষ্মীপুরে আদালতের নির্দেশে নিহত শিক্ষার্থীর মরদেহ উত্তোলন


লক্ষ্মীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে নিহত শিক্ষার্থী মো. সাব্বিরের মরদেহ দাফনের ২৯ দিন পর তোলা হয়েছে। মামলা তদন্তের জন্য সাব্বিরের মরদেহ তোলা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ।

বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় লক্ষ্মীপুর টু রামগতি সড়কের পাশে মনির উদ্দিন পাটোয়ারী জামে মসজিদের কবরস্থান থেকে সাব্বিরের লাশ তোলা হয়। এ সময় জেলা প্রশাসকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মজিবুর রহমান ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সদর মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোবারক হোসেন উপস্থিত ছিলেন। পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।

সাব্বির সদর উপজেলার ভবানীগঞ্জ ইউনিয়নের শরীফপুর গ্রামের আমির হোসেনের ছেলে।

এ ঘটনায় তার বাবা আমির হোসেন জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সালাহ্ উদ্দিন টিপুকে প্রধান আসামী করে ৯১ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ২০০ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটি আমলে নিয়ে অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সদর কোর্ট) বিচারক আবু নোমান কবর থেকে লাশ উত্তোলনের আদেশ দেন।

সাব্বির দালাল বাজার ডিগ্রি কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন। তার লাশ দাফন করা হয়েছিল নানার বাড়ি লক্ষ্মীপুর পৌরসভার মনির উদ্দিন পাটোয়ারী বাড়ির জামে মসজিদের কবরস্থানে।

উল্লেখ্য, গত ৪ আগস্ট লক্ষ্মীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সাব্বিরসহ ৪ শিক্ষার্থী নিহত হন। ওইদিন আরো শতাধিক মানুষ গুলিবিদ্ধ হয়।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন
সাম্প্রতিক সংবাদ