গাজীপুর প্রতিনিধি:
কেয়ার এডুকেশনস গাজীপুর ও এম.এ. বারি শিক্ষা পরিবারের যৌথ আয়োজনে গাজীপুরে অনুষ্ঠিত হলো গণিত উৎসব ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (২ মার্চ) বিকালে নগরীর বঙ্গতাজ অডিটোরিয়ামে উক্ত গণিত প্রি অলিম্পিয়াড ও কৃতি শিক্ষার্থী অনুষ্ঠিত হয়। ১৪৬টি বিদ্যালয়ের ৮৬০ জন শিক্ষার্থীর মাঝে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ক্রেস্ট, সনদপত্র ও উপহারসামগ্রী বিতরণ করা হয়।
এম এ বারী শিক্ষা পরিবারের পরিচালক ইসমাঈল হোসেন মাস্টারের সঞ্চালনায় গাজীপুর কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের সভাপতি আলহাজ্ব মোসাদ্দিকুর রহমান (হাজী মুসা) এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র যায়দা খাতুন।অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেয়রের উপদেষ্টা ও গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র অ্যাডভোকেট মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, অনুষ্ঠানে উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর জেলার প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ মাসুদ ভুঁইয়া।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ্যাড, আসলাম প্রধান, সিটি কর্পোরেশনের সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর মোছাঃ নাছেরা সুলতানা বেবি,গাছা প্রাইভেট স্কুল সোসাইটির সভাপতি মোঃ দেলোয়ার হোসেন সারোয়ার,গাজীপুর সিটি কলেজের সভাপতি অধ্যাপক মোঃ শফিকুল ইসলাম, গফরগাঁও সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি শাহজালাল সাজু, শ্রীপুর সাংবাদিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ, সদর উপজেলা রিসোর্স সেন্টারের সহকারি ইন্সট্রাক্টর ফারজানা ববি, শিরিন আওলাদ মডেল স্কুলের পরিচালক মহিদুল ইসলাম, বর্ণমালা আইডিয়াল স্কুলের পরিচালক, শাহজাহান সিকদার, অক্সফোর্ড কলেজের অধ্যক্ষ, সাইফুল ইসলাম, এস এম সুলতান ল্যাবরটরী স্কুলের পরিচালক আনোয়ার হোসেন, অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের পরিচালক মনির হোসেন, গাজীপুর হলি চাইল্ড স্কুলের পরিচালক মেহেদী হাসান, প্রচেষ্টা মাল্টিমিডিয়া স্কুলের পরিচালক আরাফাত হোসেন, স্টারলেট এডুকেশন সেন্টারের পরিচালক ফাহমিদুল হাসান রিজভী, ইকরা ইসলামিক স্কুলের পরিচালক মুহিদ হাসান বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক শিক্ষিকা মন্ডলী, ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাবকবৃন্দ, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, অনুষ্ঠানে গুডলাক স্টেশনারীর সৌজন্য ৮৬০ জন শিক্ষার্থীকে গাণিতিক উপকরণ প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে হাজী আহমেদ আলী পাবলিক স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী গণিত অলিম্পিয়াড সাইমকে একটি পার্সোনাল কম্পিউটার প্রদান করা হয়। প্রাথমিক পর্যায়ে জেলা ও মহানগরের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কয়েক হাজার শিক্ষার্থী উক্ত গণিত উৎসবে অংশগ্রহণ করেন।পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন ধাপ অনুসরণ করে ৮৬০ জন ছাত্র-ছাত্রীকে চূড়ান্ত পর্যায়ে কৃতি শিক্ষার্থী হিসেবে বিবেচনা করা হয়।