দৈনিক ১৩০ টাকার চাকরি থেকে ৪৬০ কোটি টাকার মালিক
২০০১ সালে টেকনাফ স্থলবন্দরে কম্পিউটার অপারেটর পদে দৈনিক ১৩০ টাকায় চুক্তিভিত্তিক চাকরি নেন নুরুল ইসলাম। ২০০৯ সালে চাকরি ছেড়ে দেন তিনি। তবে নিজের আস্থাভাজন আরেকজনকে ওই পদে নিয়োগের ব্যবস্থা করেন। গড়ে তোলেন ১৫ জনের দালাল সিন্ডিকেট।
নিজের অবস্থানকে কাজে লাগিয়ে চোরাকারবারি, শুল্ক ফাঁকি, অবৈধ পণ্য খালাস ও দালালির কৌশল রপ্ত করেন নুরুল ইসলাম।
দালালির সিন্ডিকেটের মাধ্যমে অবৈধভাবে সাড়ে ৪শ কোটি টাকার বেশি সম্পদ অর্জন করেছেন নুরুল। অবৈধ পণ্য কারবারের হুন্ডি সিন্ডিকেটের সাথে সমন্বয় এবং আন্ডার ও ওভার ইনভয়েস কারসাজিতে জড়িত ছিলেন তিনি।
অবৈধ আয়ের উৎসকে ধামাচাপা দিতে ৫টি প্রতিষ্ঠান তৈরি করেন নুরুল ইসলাম। এছাড়া, স্ত্রী-সন্তানসহ পরিবারের সদস্যদের নামে রয়েছে ১৯টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট।গোপন সংবাদের ভিত্তিতে যৌথ অভিযানে সোমবার মধ্যরাতে মোহাম্মদপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয় নুরুল ইসলামকে।