ফরিদপুরে আদালতের আদেশে উদ্ধারকৃত শিশু তানহা আক্তার এখন মায়ের জিম্মায়, পরবর্তী শুনানি ২ জুন
ফরিদপুরে মায়ের কোল থেকে জোরপূর্বক ছিনিয়ে নিয়ে দেড় লাখ টাকায় বিক্রি করা শিশু তানহা আক্তারকে আদালতের আদেশে মা পপি বেগমের জিম্মায় ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। সোমবার (১২ মে) বিকেলে ফরিদপুরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফজলে রাব্বি এই আদেশ দেন। আগামী ২ জুন পর্যন্ত শিশুটি মায়ের কাছে থাকবে।
গত ১১ মে র্যাব শিশুটিকে উদ্ধার করে নগরকান্দা থানা পুলিশের মাধ্যমে আদালতে সোপর্দ করে। আদালতের নির্দেশে শিশুটিকে মা পপির কোলে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। সন্তানকে ফিরে পেয়ে আবেগে ভেসে যান তিনি।
মা পপি বেগম বলেন, “আমি আমার কলিজার টুকরাকে ফিরে পেয়েছি। যেন আর হয়রানির শিকার না হই। তানহাকে আঁকড়ে ধরেই বেঁচে থাকতে চাই।”
২০২২ সালে বিয়ে হওয়ার পর থেকেই স্বামী কাইয়ুম বিশ্বাস ও ননদ মিতা বেগমের সঙ্গে পপির পারিবারিক কলহ চলছিল। পাঁচ মাস আগে তালাকের পর কাইয়ুম জোরপূর্বক মেয়েকে রেখে দিয়ে গোপনে বিক্রি করে দেন।
ঘটনার পর পপি আদালতের দ্বারস্থ হন। আদালতের নির্দেশে র্যাব ও পুলিশ যৌথভাবে উদ্ধার অভিযান চালিয়ে শিশুটিকে ফেরত আনে।
পপির দাবি, এই ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে, যাতে কেউ আর কোনো মায়ের বুক খালি করতে না পারে।
ফরিদপুরে আদালতের আদেশে উদ্ধারকৃত শিশু তানহা আক্তার এখন মায়ের জিম্মায়, পরবর্তী শুনানি ২ জুন
ফরিদপুরে মায়ের কোল থেকে জোরপূর্বক ছিনিয়ে নিয়ে দেড় লাখ টাকায় বিক্রি করা শিশু তানহা আক্তারকে আদালতের আদেশে মা পপি বেগমের জিম্মায় ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। সোমবার (১২ মে) বিকেলে ফরিদপুরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফজলে রাব্বি এই আদেশ দেন। আগামী ২ জুন পর্যন্ত শিশুটি মায়ের কাছে থাকবে।
গত ১১ মে র্যাব শিশুটিকে উদ্ধার করে নগরকান্দা থানা পুলিশের মাধ্যমে আদালতে সোপর্দ করে। আদালতের নির্দেশে শিশুটিকে মা পপির কোলে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। সন্তানকে ফিরে পেয়ে আবেগে ভেসে যান তিনি।
মা পপি বেগম বলেন, “আমি আমার কলিজার টুকরাকে ফিরে পেয়েছি। যেন আর হয়রানির শিকার না হই। তানহাকে আঁকড়ে ধরেই বেঁচে থাকতে চাই।”
২০২২ সালে বিয়ে হওয়ার পর থেকেই স্বামী কাইয়ুম বিশ্বাস ও ননদ মিতা বেগমের সঙ্গে পপির পারিবারিক কলহ চলছিল। পাঁচ মাস আগে তালাকের পর কাইয়ুম জোরপূর্বক মেয়েকে রেখে দিয়ে গোপনে বিক্রি করে দেন।
ঘটনার পর পপি আদালতের দ্বারস্থ হন। আদালতের নির্দেশে র্যাব ও পুলিশ যৌথভাবে উদ্ধার অভিযান চালিয়ে শিশুটিকে ফেরত আনে।
পপির দাবি, এই ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে, যাতে কেউ আর কোনো মায়ের বুক খালি করতে না পারে।