সময় শেষ হওয়ার আগে তদন্ত করেন, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেন। ব্যবস্থা নিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এত গড়িমসি কেন? প্রশ্ন করে সারজিস আলম তার ভেরিফাইড ফেইসবুক পেইজে বলেন, এই তথাকথিত ভন্ড বুদ্ধিজীবী রাখাল রাহা আমার আল্লাহ এবং নবী (সাঃ) কে নিয়ে কটুক্তি করেছে আবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষা উপদেষ্টার নাম ভাঙিয়ে লুটপাট করার কথা শোনা যাচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নতুন শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যবইয়ের সংশোধন ও পরিমার্জন করার জন্য অচেনা এই ব্যক্তিকে নিয়োগ দেন সদ্যবিদায়ী শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। ‘সরাসরি তার ছাত্র ছিলেন’— এমন দাবি করে নিয়োগের পর এনসিটিবিতে একক কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেন তিনি। জন্ম দেন বিতর্কিত নানা কর্মকাণ্ডের।
সারজিস আরও বলেন, নতুন বছরের পাঠ্যবইয়ে জাতীয় পতাকাকে বইয়ের পেছনের পৃষ্ঠায় নিয়ে যাওয়া, পাঠ্যবইয়ে আওয়ামী লীগকে দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল হিসেবে উল্লেখ করা এবং সেখানে পতিত সরকারের নানা গুণকীর্তন করায় বেশ অস্বস্তির মধ্যে পড়তে হয় এনসিটিবি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের।’