চলতি বছর পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের তিন বিজ্ঞানী— জন ক্লার্ক, মিশেল এইচ. ডেভোরেট এবং জন এম. মার্টিনিস।
তারা বৈদ্যুতিক সার্কিটে ম্যাক্রোস্কোপিক কোয়ান্টাম যান্ত্রিক টানেলিং এবং শক্তির পরিমাণ নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কারের জন্য এ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।
মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিটে সুইডেনের ক্যারোলিনস্কা ইনস্টিটিউটের নোবেল অ্যাসেম্বলি তাদের নাম ঘোষণা করে।
জন ক্লার্ক ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক, মিশেল এইচ. ডেভোরেট যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল ও ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত, আর জন এম. মার্টিনিসও ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক হিসেবে যুক্ত আছেন।
গত বছর (২০২৪) পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পেয়েছিলেন মেশিন লার্নিং ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণায় অবদানের জন্য মার্কিন বিজ্ঞানী জন হোপফিল্ড এবং ব্রিটিশ-কানাডীয় গবেষক জিওফ্রি হিন্টন।
নোবেল পুরস্কার ছয়টি বিভাগে— চিকিৎসা, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, সাহিত্য, শান্তি ও অর্থনীতি— ধারাবাহিকভাবে ঘোষণা করা হয়।
আগামীকাল (৮ অক্টোবর) রসায়নে, ৯ অক্টোবর সাহিত্যে, ১০ অক্টোবর শান্তিতে এবং ১৩ অক্টোবর অর্থনীতিতে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হবে।
আগামী ১০ ডিসেম্বর, আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যুবার্ষিকীতে সুইডেনের স্টকহোম ও নরওয়ের অসলোতে এক অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে। প্রত্যেকে পাবেন ১১ মিলিয়ন সুইডিশ ক্রোনার, একটি মানপত্র ও একটি স্বর্ণপদক।







