Bangladesh

সিনিয়র প্রতিবেদক: আন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস সোমবার (৯ জুন) যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন। চার দিনের এই সফরে মূল এজেন্ডা…

Read More

শহিদুল ইসলাম, প্রতিবেদক:স্কটিশ পার্লামেন্টের বাংলাদেশ বিষয়ক ক্রস-পার্টি গ্রুপ (সিপিজি) সম্প্রতি…

ভ্যাটিকানের সিস্টিন চ্যাপেল থেকে যখন সাদা ধোঁয়া উঠতে দেখা যায়, তখন সেন্ট পিটার্স স্কোয়ারে উপস্থিত হাজার হাজার মানুষ আনন্দে উল্লাসে ফেটে পড়ে। কারণ, এটি একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ও প্রতীকী ঘটনা—এটি বোঝায় যে ক্যাথলিক চার্চ একটি নতুন পোপ পেয়েছে। নতুন পোপ নির্বাচন একটি গোপন ও অত্যন্ত প্রথাগত প্রক্রিয়া, যেটিকে কনক্লেভ (Conclave) বলা হয়। এই নির্বাচনী সভায় বিশ্বজুড়ে নির্বাচিত কার্ডিনালরা অংশগ্রহণ করেন। তারা ভ্যাটিকানে গোপনে একত্রিত হন এবং পরপর ভোটের মাধ্যমে একজনকে নির্বাচন করেন যিনি পোপের গুরুদায়িত্ব পালন করবেন। ভোট গণনার পর যদি একজন প্রার্থী দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পান, তবে তাকে নতুন পোপ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। সাদা ধোঁয়া আসলে সিস্টিন চ্যাপেলের চিমনি দিয়ে নির্গত হয়, যখন ভোটপত্রগুলো পোড়ানো হয় এবং সেখানে কোনো রাসায়নিক উপাদান মেশানো হয় যাতে ধোঁয়ার রং হয় সাদা—এই ধোঁয়া হলো নতুন পোপ নির্বাচনের প্রতীক। এর ঠিক পরেই সেন্ট পিটার্স বাসিলিকার বিশাল ঘণ্টাগুলো বেজে ওঠে, যা নিশ্চিত করে যে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়েছে। এরপর কিছু সময়ের মধ্যে ভ্যাটিকানের সেই ঐতিহাসিক বারান্দা — St. Peter’s Basilica-এর কেন্দ্রস্থল থেকে একজন কার্ডিনাল জনসাধারণকে জানান: “Habemus Papam” — যার বাংলা অর্থ, “আমরা একজন পোপ পেয়েছি”। এই ঘোষণার পর নতুন নির্বাচিত পোপ সেই বারান্দায় উপস্থিত হন এবং গোটা বিশ্বের সামনে প্রথমবারের মতো আত্মপ্রকাশ করেন। তিনি সাধারণত কিছু কথা বলেন এবং জনগণকে আশীর্বাদ প্রদান করেন। এই ঐতিহাসিক মুহূর্ত শুধুমাত্র ক্যাথলিকদের জন্য নয়, বিশ্ববাসীর জন্যই এক গভীর আগ্রহ ও গুরুত্বের বিষয়, কারণ পোপ শুধুমাত্র ধর্মীয় নেতা নন—তিনি শান্তি, মানবতা এবং নৈতিকতার এক বিশ্বজনীন প্রতীক।

সত্যজিৎ দাস, মৌলভীবাজার প্রতিনিধি মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার সীমান্ত এলাকা দিয়ে গত দু’দিনে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী…

দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাংলাদেশ সরকার সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তাদের বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা প্রয়োগের…

দীর্ঘদিনের বিরোধ এবং উত্তেজনার পর অবশেষে সরাসরি আলোচনায় বসেছে দক্ষিণ এশিয়ার দুই প্রতিবেশী দেশ ভারত ও পাকিস্তান। কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, আলোচনা হয়েছে নিরপেক্ষ এক তৃতীয় দেশে, যেখানে উভয় পক্ষের প্রতিনিধিরা দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মুখোমুখি হন। বৈঠকে মূল আলোচ্য বিষয় ছিল সীমান্তে যুদ্ধবিরতি রক্ষা, কাশ্মীর পরিস্থিতি, বাণিজ্য পুনরায় শুরু এবং কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপন। আলোচনায় উভয় দেশই শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের প্রতি অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে বলে জানানো হয়েছে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র জানান, “আমরা দীর্ঘমেয়াদী শান্তি ও স্থিতিশীলতার লক্ষ্যে একটি বাস্তবভিত্তিক সংলাপে বিশ্বাস করি। এই বৈঠক সেই প্রচেষ্টারই অংশ।” অন্যদিকে, পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দপ্তর থেকে বলা হয়, “আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান খোঁজা আমাদের নীতিগত অবস্থান। ভারত যদি আন্তরিক থাকে, তাহলে আমরা ইতিবাচক অগ্রগতির আশা করছি।” বিশ্লেষকদের মতে, এই আলোচনা দুই দেশের মধ্যে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করতে পারে, যদিও এখনো অনেক প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। অতীতের মতো এই প্রচেষ্টাও যাতে মাঝপথে থেমে না যায়, তার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সীমান্তে গোলাগুলি, কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন এবং পারস্পরিক অবিশ্বাসের কারণে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের মারাত্মক অবনতি ঘটে। তবে এই আলোচনার মধ্য দিয়ে কিছুটা আশার আলো দেখা যাচ্ছে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকরা।

সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার পূর্বজাফলং ইউনিয়নের নলজুরী আমস্বপ্ন সীমান্তে বৃহস্পতিবার সকালে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে যখন ভারতীয়…

Latest Posts
Advertisement
Demo

Publisher: Anwar Murad
Editor: Mo Rashidul Islam (Rashed Manik)

Office- House-164/1, Road-3, Muhammadia Housing Limited, Muhammadpur, Dhaka.Mobile-01915-098961 Email: bangla.fm2020@gmail.com

© 2025 BanglaFM. All Rights Reserved.