বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের উদ্যোগে ঢাকা কলেজ মুক্তমঞ্চ প্রাঙ্গণে এক ব্যতিক্রমধর্মী শিক্ষাবান্ধব কার্যক্রম হিসেবে উন্মুক্ত পাঠাগার স্থাপন করা হয়েছে।
ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের আহবায়ক সদস্য দেওয়ান ফজলে হাসান নিয়ন বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনামলে বাংলাদেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রলীগ ছাত্ররাজনীতির নামে যে ধরনের সন্ত্রাসী ও নৈরাজ্যময় কার্যক্রম পরিচালনা করার ফলে ছাত্ররাজনীতির সংস্কৃতির চরম ছন্দপতন হয়েছিলো। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাংগঠনিক অভিভাবক জনাব তারেক রহমানের বিশেষ এবং অন্যতম নির্দেশনাই হচ্ছে সাধারণ শিক্ষার্থীদের কল্যান এবং সেবা সাধনের জন্য বিভিন্ন শিক্ষাবান্ধব কর্মকান্ড পরিচালনার মাধ্যমে ছাত্ররাজনীতির সংস্কৃতির এক যুগান্তকারী ইতিবাচক বিপ্লব সাধন করা।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সর্বদাই মেধা,মনন,সৃজনশীলতা, ও প্রজ্ঞা প্রগতি নির্ভর রাজনীতিকে পৃষ্ঠপোষকতা করে এবং এরই ধারাবাহিকতায় ও আমাদের সাংগঠনিক অভিভাবকের নির্দেশনার উপর ভিক্তি করেই আজকে আমাদের এই শিক্ষার্থীবান্ধব উদ্যেগটি বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, আমি বিশ্বাস করি যে, দেশব্যাপী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের এধরনের শিক্ষার্থীবান্ধব কার্যক্রমের ফলে অন্যন্য ছাত্রসংগঠনগুলোও ক্যাম্পাসে ইতিবাচক কার্যক্রমে অনেকটা উৎসাহ এবং আগ্রহী হয়ে উঠবে। এর ফলে শিক্ষাংগনে একটি সুস্থ প্রতিযোগীতাপুন্য রাজনীতির পরিবেশ গড়ে উঠবে, যার সামগ্রিক ফল সাধারণ শিক্ষার্থীরা ভোগ করতে পারবেন।
আমরা আশাবাদী ভবিষ্যতেও সাধারণ শিক্ষার্থীদের ভাগ্য উন্নয়ন এবং তাদের জন্য সুষ্ঠ শিক্ষার পরিবেশ বিনির্মানে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল অগ্রনি, দৃষ্টান্তমূলক এবং উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করবে।
এসময়ে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের আহবায়ক সদস্য মোঃ মনিরুল ইসলাম, শাহজাহান সৌরভ, সিরাজুম মনির নায়েব, এস.এম রবিন, আদনান মাহমুদ আারিফ, নাদিম খান, ফাহিম শাহরিয়ার সাদ, রাকিব রায়হান, নাফিজ আহম্মেদ, পারভেজ হোসেন, ইয়াসিন হাসান আদিব,কাজী রাসেল সহ আরো অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।।
ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক সদস্য মোঃ মনিরুল ইসলাম, শাহজাহান সৌরভ, সিরাজুম মনির নায়েব, এস.এম রবিন, আদনান মাহমুদ আরিফ, নাদিম খান, ফাহিম শাহরিয়ার সাদ, রাকিব রায়হান, নাফিজ আহম্মেদ, পারভেজ হোসেন, ইয়াসিন হাসান আদিব, কাজী রাসেলসহ অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী এই আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন।
ছাত্রদলের পক্ষ থেকে আশা প্রকাশ করা হয়েছে, ভবিষ্যতেও সাধারণ শিক্ষার্থীদের ভাগ্য উন্নয়ন এবং একটি সুষ্ঠু, শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ গঠনে তারা অগ্রণী ও দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা পালন করবে।