চট্টগ্রাম নগরীর ওয়ার্ড ও থানা কমিটি কাউন্সিলের মাধ্যমে গঠনের সিদ্ধান্ত
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক এই সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান। উদ্বোধক ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগের অধীন বিএনপির মহানগর ও জেলাসমূহে সম্মেলন ও কাউন্সিল করার দায়িত্ব পাওয়া বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান।
নগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শওকত আজম খাজা গণমাধ্যমকে বলেন, প্রথমে থানায় আহ্বায়ক কমিটি করা হবে। থানা কমিটি ওয়ার্ডে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করে দিবে। এরপর ইউনিট কমিটি গঠন শেষে পুনরায় ইউনিট থেকে ওয়ার্ড ও থানায় কাউন্সিলের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হবে।
নগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এস এম সাইফুল আলম বলেন, আগামী ৬ ফেব্রুয়ারির মধ্যে থানা ও ওয়ার্ড কমিটি গঠন ও কাউন্সিল সম্পন্ন করতে হবে। তিনি বলেন, নগর বিএনপির বিদ্যমান কমিটিতে আমাদের অনেক সহকর্মী বাদ পড়েছেন যারা যোগ্য ও ত্যাগী। এতে তারা হতাশাগ্রস্ত। তাদের কমিটিতে যুক্ত করার প্রস্তাব করেছি। এ বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে আশ্বস্ত করেছেন অ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান। এছাড়া কমিটিতে মহিলা নেত্রীদের মধ্যে থেকে একজন নারী প্রতিনিধি এবং ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে থেকে একজনকে অর্ন্তভুক্ত করার প্রস্তাব করি। সেটাও বিবেচনায় নেয়া হয়েছে।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান সাংগঠনিক সভায় বলেন, চট্টগ্রাম নগর বিএনপিকে পুনর্গঠন করার জন্য যে আহ্বায়ক কমিটি দেওয়া হয়েছে, সেটি তৃণমূল থেকে গণতান্ত্রিকভাবে ওয়ার্ড ও থানা পর্যায়ে কাউন্সিল করেই নগরের কাউন্সিল করবে। কোথাও অগণতান্ত্রিকভাবে মনোনীত কোনো কমিটি হবে না। কমিটি হবে তৃণমূল থেকে নির্বাচনের মাধ্যমে এবং সকলের ভোট ও পুরো ইউনিটের মতামতের মাধ্যমে। আগে যেমন ছিল ইউনিটের সভাপতি–সাধারণ সম্পাদক মতামত দিতেন, এখন আর তেমন হবে না। ইউনিটের প্রত্যেকের মতামত গ্রহণ করা হবে নেতা নির্বাচনের জন্য।
উল্লেখ্য, গত ৩ নভেম্বর এরশাদ উল্লাহকে আহ্বায়ক ও নাজিমুর রহমানকে সদস্য সচিব করে ৫৩ সদস্যের চট্টগ্রাম মহানগর আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয় এবং