আমদানি-রপ্তানীতে নাকুঁগাও স্থলবন্দরের সম্ভাবনা অনেক বেশি শেরপুরে আইবিসিসিআই’র সভাপতি
শেরপুর প্রতিনিধি:
আমদানি-রপ্তানীতে শেরপুরের নাকুঁগাও স্থলবন্দরের সম্ভবনা অনেক বেশি, যা এক বছরের মধ্যে আরো পাঁচ গুণ আমদানি বৃদ্ধি সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন ভারত-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি’র সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমেদ। আজ দুপুরে শেরপুরের নালিতাবাড়ী নাকুঁগাও স্থলবন্দর পরিদর্শনের আগে সাংবাদিক এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, বেনাপোল বন্দর ছাড়াও দেশের অন্যান্য বন্দরের চেয়ে এই নাকুঁগাও স্থলবন্দরটি সম্ভবনাময়। কারণ, ঢাকা থেকে অন্যান্য বন্দরের চেয়ে এই বন্দরের দূরুত্ব ১৯৫ কিলোমিটার। আমরা চাই, শুধু ভারত থেকে আমদানি নয়, ভুটান থেকেও সকল বৈধ পণ্য আমদানি-রপ্তানী করবো। এজন্য এ বন্দরে প্রয়োজনীয় সরঞ্জামও যোগান দিবো। যাতে খুব সহজেই আমদানি-রপ্তানী করে এ অঞ্চলের অর্থনীতি পাল্টে যায়।
আমার মতে, শেরপুরের ব্যবসায়ীরা এই বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানী করলে নাকুঁগাও বন্দরটি বাংলাদেশের সেরা বন্দর হবে। পরে শেরপুর চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির উদ্যোগে বাংলাদেশ বানিজ্য উন্নয়নে নাকুঁগাও স্থলবন্দরের সম্ভবনা শীর্ষক আলোচনা ও মতবিনিময় সভায় অংশ নেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ল্যান্ড পোর্ট অথরিটির সদস্য জাহাঙ্গীর কবির, আইবিসিসিআই’র এডমিন অফিসার সঞ্জিব কুমার বালা, শেরপুর চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি আসাদুজ্জামান রওশন, নাকুঁগাও স্থলবন্দরের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান মুকুলসহ অনেকেই।