ঠাকুরগাঁওয়ে ভূয়া কমিটি দেখিয়ে কালি মন্দিরের নামে ৫০ হাজার টাকা উত্তোলনের অভিযোগ
নাজমুল হোসেন ঠাকুরগাঁও, প্রতিনিধিঃ
ঠাকুরগাঁয়ের রানীশংকৈল উপজেলার উজধারী বামনদীঘি শশ্মান কালি মন্দিরের নাম করে রানীশংকৈল উপজেলা পুঁজা উৎযাপন পরিষদের সাঃ সম্পাদক সাধন বসাক একটি ভুঁয়া কমিটি তৈরি করে উন্নয়নের নামে ১ লক্ষ টাকা বরাদ্দের ৫০ হাজার টাকা উত্তোলন করায় ১৮ই ফেব্রয়ারী বিকেলে প্রকৃত কমিটির সভাপতি ভুপেন ও সাঃ সম্পাদক বিজয় শম্মা এক লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করে
ন। লিখিত অভিযোগে প্রকাশ থাকে যে, সম্প্রতি উচধারী বামনদিঘী শশ্মান কালি মন্দিরের উন্নয়নের নামে ১ লক্ষ টাকা বরাদ্দের অনুমোদন হয় এবং সেই বরাদ্দের ৫০হাজার টাকা উপজেলা পুজাঁ উৎযাপন পরিষদের সাঃ সম্পাদক সাধন বসাক ও বলিদ্ধারা গ্রামের তুলারামের পুত্র সুবেন্দ্র একটি ভুঁয়া কমিটি রেজুলেশন দেখিয়ে আত্নসাৎতের জন্য ৫০ হাজার টাকা উত্তোলন করার বিষয়ে অভিযোগ করেছে
ন। এ ব্যাপারে উজধারী বামন দিঘীর সভাপতি ভুপেন লেখিত সংবাদ সন্মেলনে পাঠ করে বলেন,সাধন বসাক আমাদের শশ্মান কালি মন্দিরের কেহ না এবং এই মন্দিরের উন্নয়নের নামে যে অর্থ ভুয়া কমিটি তৈরি করে উত্তোলন করা হয়েছে সেই অর্থ ফিরিয়ে পাওয়ার নির্মিত্তে শশ্মান কালি মন্দির কমিটির উন্নয়নের জন্য যথাযথ উর্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট জোড় দাবী জানান।এবং এ বিষয়ে ইতিমধ্যে জেলা পরিপষদ এর নিকট লিখিত অভিযোগ করেন। এদিকে ঐ সংবাদসন্মেলনে অন্যানরা অভিযোগ করে বলেন এই সাধন ক্ষমতার অপব্যবহার দেখিয়ে এখানে এসে আমাদেরকে বাড়িঘর উচ্ছেদ সহ নানা হুমকি দুমকি দিয়ে আসেন এবং ক্ষমতার এক অদৃশ্য শক্তিতে কালী মুন্দিরের দিঘীতে তার নামে লিজ নিয়ে তিনি নিজেই মাছ চাষাবাদ করছেন। সংবাদ সন্মেলনে এই ভুয়াঁ কমিটির উত্তোলন কৃত ৫০ হাজার টাকা ফেরত চেয়েছেন কালি মুন্দির কমিটির সভাপতি ভুপাল সহ এলাকা বাসি।